Value rising | ফের দাম বাড়ছে ক্যানসার, সুগারের ওষুধের

Value rising | ফের দাম বাড়ছে ক্যানসার, সুগারের ওষুধের

শিক্ষা
Spread the love


নয়াদিল্লি: ফের কপালে ভাঁজ সাধারণ মানুষের। কারণ, আবার দাম বাড়ছে ক্যানসার থেকে শুরু করে ডায়াবিটিস ও হার্টের অসুখের চিকিৎসায় ব্যবহৃত একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের। কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ন্ত্রিত বহু ওষুধের দাম বাড়ানো হবে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই। সরকারি সূত্র জানিয়েছে, এই ওষুধগুলির দাম ১.৭ শতাংশ বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই দাম বাড়ার বিষয়ে অল ইন্ডিয়া অর্গানাইজেশন অফ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস (এআইওসিডি)-র সাধারণ সম্পাদক রাজীব সিংঘল বলেন, এই পদক্ষেপ ওষুধ শিল্পে স্বস্তি নিয়ে আসবে। কারণ, কাঁচামালের দাম ও অন্যান্য খরচ প্রচুর বেড়েছে। তাঁর কথায়, ‘বাজারে নতুন দামের ওষুধ দেখতে আরও দুই-তিন মাস লাগবে। কারণ, বাজারে সব সময় প্রায় ৯০ দিনের বিক্রয়যোগ্য ওষুধ থাকে।’

সংসদের রাসায়নিক ও সার বিষয়ক স্থায়ী কমিটির একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ফার্মা কোম্পানিগুলি বারবার ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণের নিয়মভঙ্গ করছে। তারা অনুমোদিত দামবৃদ্ধির সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ভারতে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ) ফার্মা কোম্পানিগুলির ৩০৭টি নিয়ম ভাঙার ঘটনা খুঁজে পেয়েছে। এনপিপিএ ২০১৩ সালের ড্রাগ (প্রাইসেস কন্ট্রোল) অর্ডার অনুযায়ী ওষুধের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করে। সব নির্মাতা ও বিক্রেতাকে এনপিপিএ’র নির্ধারিত সর্বোচ্চ দামে (এছাড়া প্রযোজ্য জিএসটি) বা তার নীচে ওষুধ বিক্রি করতে হবে।

এর আগে চলতি মাসে রাসায়নিক ও সার মন্ত্রক জানিয়েছিল, ২০২২ সালের জাতীয় অত্যাবশ্যক ওষুধের তালিকায় থাকা ওষুধের দামের সীমা নির্ধারণের ফলে গড়ে দাম কমেছে। এতে রোগীদের বছরে প্রায় ৩,৭৮৮ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *