Vaibhav Suryavanshi | রাজস্থানের নেটে ঝড় তুলছেন! তেরোর বৈভবকে ভারতীয় দলে দেখছেন সঞ্জু  

Vaibhav Suryavanshi | রাজস্থানের নেটে ঝড় তুলছেন! তেরোর বৈভবকে ভারতীয় দলে দেখছেন সঞ্জু  

আন্তর্জাতিক INTERNATIONAL
Spread the love


লখনউ: বাইশ গজের যুদ্ধটা দলের সাজঘর থেকে শুরু করতে চান ঋষভ পন্থ। সুপার জায়েন্টস অধিনায়ক চান, ভালোবাসায় ভরে উঠুক টিম লখনউয়ের সাজঘর। গতবার অধিনায়ক লোকেশ রাহুল, ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কার মধ্যে বিতর্ক দলের পরিবেশ নষ্ট করেছিল। অতীতের ঘটনা না তুললেও সুস্থ পরিবেশ সাফল্যের জন্য আবশ্যিক তা পরিষ্কার ঋষভের কথায়।

গুরুত্ব দিচ্ছেন সিনিয়ারদের ভূমিকাকেও। নিকোলাস পুরান, আইডেন মার্করাম, ডেভিড মিলারের মতো সিনিয়ার সতীর্থদের সেই বার্তাই দিলেন ঋষভ। চান, তরুণ ব্রিগেডকে দিশা দেখানোর দায়িত্ব নিক পুরানের মতো অভিজ্ঞ, প্রতিষ্ঠিত তারকারা। পাশে থেকে তাঁরা জুনিয়ারদের ভরসা জোগাক।

লিডারশিপ গ্রুপ তৈরিতে গুরুত্ব দিচ্ছেন ঋষভ। প্র্যাকটিসে মাঠের মধ্যেই নতুন সতীর্থদের সঙ্গে পরিকল্পনাও কষে নিচ্ছেন। পাশে চান লখনউ টিম ম্যানেজমেন্টকে। দলের এক্স হ্যান্ডলে ঋষভ বলেন, ‘প্রত্যেকেই নিঃসংকোচে নিজেদের মতামত দিতে পারবে, এমন একটা পরিবেশ দরকার। মুখে বলা যতটা সহজ, করে দেখানো ততটাই কঠিন। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পারস্পরিক বোঝাপড়া দরকার। শুধু টিম ম্যানেজমেন্ট চাইলে হবে না, ক্রিকেটারদের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

লখনউ অধিনায়ক ঋষভ চান, পুরান, মার্করাম, মিলার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিক দলের জুনিয়ার ক্রিকেটারদের সঙ্গে। পাশে দাঁড়াক নতুনদের। উঠতি ক্রিকেটার এবং দলের জন্য যা গুরুত্বপূর্ণ।

রাজস্থান রয়্যালসের অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন আবার ১৩ বছরের সতীর্থ বৈভব সূর্যবংশীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ভারতীয় যুব দলের হয়ে ইতিমধ্যেই ছাপ রেখেছেন। রাজস্থানের নেটেও ঝড় তুলছেন। সঞ্জুর ভবিষ্যদ্বাণী- ভারতীয় জার্সিতে বৈভবের ঝড় তোলা সময়ের অপেক্ষা।

সঞ্জু বলেছেন, ‘এমন একটা পরিবেশ দিতে চাই, যেখানে বৈভব চাপমুক্ত হয়ে নিজেকে মেলে ধরতে পারবে। সাজঘরে ইতিবাচক আবহ রাখতে চাই। দাদার মতো ওর পাশে থাকব সবসময়। প্রয়োজন, পরিস্থিতি অনুযায়ী পরামর্শ দেব। প্রতিভাবান। ওর বড় হিট নেওয়ার ক্ষমতা ইতিমধ্যেই চর্চায়। কে বলতে পারে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ও ভারতীয় দলে খেলবে না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আইপিএলের জন্য ও পুরোপুরি প্রস্তুত। আপাতত অপেক্ষা।’

জিতেশ শর্মা আবার মজে বিরাট কোহলিতে। পাঞ্জাব কিংস ছেড়ে এবার রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে। টিম সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন বিরাটকে। গত কয়েকদিনের নতুন যে অভিজ্ঞতাই সমর্থকদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন উইকেটকিপার-ব্যাটার। জিতেশের যুক্তি, বাইরে কে কী ভাবে জানেন না। তবে দলের প্রত্যেকের কাছেই সবসময় উপলব্ধ বিরাট। প্রয়োজনে অনায়াসে বিরাটের কাছে যাওয়া যায়, নেওয়া যায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।

গত বছরের স্মৃতি উসকে জিতেশ বলেছেন, ‘ক্রিকেট নিয়ে আমরা ওর সঙ্গে কথা বলি। গতবার যেমন মোহালিতে পাঞ্জাব কিংস-আরসিবি ম্যাচের পর ওর কাছে গিয়ে নিজের পরিচয় দিই। বিরাটভাই বলে, আমাকে চেনে। ক্রিকেট নিয়ে কিছু প্রশ্ন করেছিলাম। আমাকে দারুণভাবে বুঝিয়ে দিয়েছিল। এবার একই দলে। সুযোগটা কাজে লাগাতে চাই।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *