Supreme Court docket | চাকরি বাতিল মামলার রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য, কবে শুনানি ?

Supreme Court docket | চাকরি বাতিল মামলার রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য, কবে শুনানি ?

শিক্ষা
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: এবার ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল রাজ্য সরকার ও এসএসসি। বেলাগাম দুর্নীতির কারণে ২০১৬ সালের এসএসসির নিয়োগের প্যানেল পুরোপুরি খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। যার ফলে চাকরি গিয়েছে ২৫ ৭৩৫ জনের। এর মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষিকারা যেমন আছেন তেমনি আছেন গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি পদে কর্মরত শিক্ষাকর্মীরা। এক্ষেত্রে ২০১৬ সালের নিয়োগপ্রক্রিয়ার (Recruitment) পুরো প্যানেল খারিজ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata Excessive Court docket) ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করেনি শীর্ষ আদালত।

অভিযোগ ওঠে, রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো যোগ্য ও অযোগ্যদের বাছাই করে তালিকা না পেশ করায় অযোগ্য দুর্নীতিগ্রস্তদের পাশাপাশি অনেক যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীরাও চাকরি খুইয়েছেন। তারা এই রায়ের পর রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। চাপে পড়ে যায় রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী নিজে প্রতিশ্রুতি দেন, তিনি রায় রিভিউ করার আর্জি জানাবেন। এরই মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে আবেদন জানিয়ে বলা হয়েছিল, নতুন করে নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এবং চলতি শিক্ষাবর্ষ শেষ না হওয়া পর্যন্ত, ‘অযোগ্য’ বলে চিহ্নিত না হওয়া শিক্ষকদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুমোদন দেওয়া হোক। সেই মর্মে সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয় চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। ততদিন যেসব শিক্ষকর ‘অযোগ্য’ ঘোষিত হননি তারা চাকরি করতে পারবেন। সেই মতো এসএসসির তরফে ডিআই অফিসগুলোতে যোগ্য শিক্ষকদের তালিকা পৌঁছে গিয়েছে। যোগ্য শিক্ষকরা কাজেও যোগ দিয়েছেন, মাইনেও পেয়েছেন।  কিন্তু চাকরি বাতিলের খাঁড়া তাদের মাথার উপর ঝুলছে। ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ফের চাকরি না পেলে আবার কর্মহীন হতে হবে বলে আশঙ্কায় ভুগছেন তাঁরা। গত ৩ এপ্রিল এসএসসি মামলার রায় ঘোষণা করেছিল শীর্ষ আদালত। আর ৩ মে রিভিউ পিটিশন করতে চেয়ে আবেদন করল রাজ্য ও এসএসসি। শীঘ্রই এর শুনানি হবে। এখন দেখার এই রিভিউ পিটিশন নিয়ে কী অবস্থান নেয় সুপ্রিম কোর্ট।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *