উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকেই যুদ্ধপরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ভারত-পাক সীমান্তে। পহেলগাঁওয়ের বৈসরনে ২৫ হিন্দু পর্যটককে ধর্ম নিশ্চিত করে গুলি চালিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। দেশবাসী চাইছে প্রত্যাঘাত। এই পরিস্তিতিতে বাতাসে যুদ্ধের গন্ধ! পহেলগাঁও ঘটনার পর থেকেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী, তিন সেনা প্রধানের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার অসামরিক মহড়া বাংলা-সহ গোটা দেশে। সীমান্ত রাজ্যগুলিতে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে কয়েক গুণ। বুধবার সাধারণ মানুষকে যুদ্ধ সম্পর্কে সচেতন করতে অসামরিক মহড়া হবে দেশজুড়ে। এই যুদ্ধের আবহে দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। একই দৃশ্য দেখা গেল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে।
মঙ্গলবার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে দেখা গেল চার এনএসজি কমান্ডোকে। জগন্নাথধামে হঠাৎ সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন? এই প্রসঙ্গে পুরীর পুলিশপ্রধান বিনীত অগরওয়াল জানিয়েছেন, “ভারত-পাক যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এদিন জগন্নাথ মন্দিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন এনএসজি কমান্ডোর চার সদস্যের প্রতিনিধিদল। এবারই প্রথম নয়, প্রতিবছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে আসে এনএসজি। এবারও একই কারণে এসেছেন এনএসজি কমান্ডো বাহিনীর প্রতিনিধি দল।