Manipur | ৭ দিনের মধ্যে লুটের অস্ত্র ফেরালে কোনও ব্যবস্থা নয়, ডেডলাইন বেঁধে দিলেন মণিপুরের রাজ্যপাল

Manipur | ৭ দিনের মধ্যে লুটের অস্ত্র ফেরালে কোনও ব্যবস্থা নয়, ডেডলাইন বেঁধে দিলেন মণিপুরের রাজ্যপাল

শিক্ষা
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: লুটের অস্ত্র ফেরাতে ডেডলাইন বেঁধে দিল মণিপুর (Manipur) সরকার। বৃহস্পতিবার মণিপুরের রাজ্যপাল অজয় কুমার ভাল্লা এক বিবৃতি জারি করে যে সম্প্রদায়ের কাছে সরকারি বাহিনীর থেকে লুট করা অস্ত্র রয়েছে তা ৭ দিনের মধ্যে ফেরাতে নির্দেশ দিয়েছেন। যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অস্ত্র ফিরিয়ে দেবে তাদের বিরুদ্ধে সরকার কোনও পদক্ষেপ করবে না বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।  রাজ্যপাল তাঁর বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘রাজ্যে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে নিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রতিদিনকার কাজকর্ম নির্বিঘ্নে চালিয়ে নিয়ে যেতে সব সম্প্রদায়ের মানুষেরই উচিত এগিয়ে এসে শত্রুতার মনোভাব কে শেষ করা।’

বিগত ২ বছর ধরে রক্তক্ষয়ী জাতিদাঙ্গার শিকার মণিপুর। ২০২৩ সালে মে মাস থেকে শুরু হওয়া এই দাঙ্গায় অন্তত ২৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বহু মানুষ ঘরছাড়া। পাহাড়ি জনজাতি বা উপত্যাকায় বাস করা মানুষ প্রত্যেকেই এই হিংসার শিকার হয়েছেন। কুকি ও মেইতেইদের মধ্যেকার দ্বন্দ্ব সম্প্রীতির কাঠামোটাকেই ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে।  ২ বছর ধরে দাঙ্গা চলার পর মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন এন বীরেন সিং। তার দিন দুয়েকের মধ্যে গত সপ্তাহে মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন লাগু করে দেয় কেন্দ্র।

ভাল্লা বলেন, ‘আমি সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে বিশেষ করে যুবকদের কাছে অনুরোধ জানাব যাতে তাঁরা স্বেচ্ছায় এগিয়ে এসে ৭ দিনের মধ্যে লুট করা অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিকটবর্তী থানায়, নিরাপত্তা বাহিনীর শিবির বা ফাঁড়িতে ফিরিয়ে দেয়। আজ থেকেই এই সময়সীমা কার্যকর হচ্ছে। আপনাদের এই একটা ভূমিকা শান্তি স্থাপণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান হতে পারে। আমি নিশ্চিত করতে চাই যারা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অস্ত্র ফিরিয়ে দেবেন তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও রকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। কিন্তু তার পরে অবৈধ অস্ত্র সঙ্গে রাখার অপরাধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এখন প্রশ্ন, লুট হওয়া সব অস্ত্র কি মণিপুরে আছে? মণিপুরের সঙ্গে মায়ানমারের উন্মুক্ত সীমান্ত রয়েছে। মায়ানমারেও এই মুহূর্তে গৃহযুদ্ধ চলছে।ফলে



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *