Fish | পলকে মিলিয়ে যায়!

Fish | পলকে মিলিয়ে যায়!

ব্যবসা-বাণিজ্যের /BUSINESS
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক:  সম্প্রতি জাপানি বিজ্ঞানীরা সন্ধান পেয়েছেন এমন এক মাছের, যা এক সেকেন্ডে শরীরের রং বদলে চারপাশের সঙ্গে মিশে যেতে পারে! শিকারিদের এড়াতে এই কৌশল ব্যবহার করে মাছটি। গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে এ ক্ষমতা মানুষের জন্য ‘অদৃশ্য প্রযুক্তি’ আবিষ্কারে অনুপ্রেরণা হতে পারে। নেটিজেনদের মন্তব্য, ‘কমিকসের ইনভিজিবল ম্যান হয়তো একদিন বাস্তবেই আসবে!’
একটি ফিল্মেই ঘর ঠান্ডা!

গরমের জ্বালায় অস্থির? এসি বা পাখার খরচ নিয়ে চিন্তায় আছেন? তাহলে চিনের এই দারুণ আবিষ্কার আপনার মুখে হাসি ফোটাবে! তারা এমন এক ম্যাজিক ফিল্ম তৈরি করেছে যা কোনওরকম বিদ্যুৎ ছাড়াই আপনার ঘর ১৫ ডিগ্রি পর্যন্ত ঠান্ডা রাখতে পারে। এটি মূলত সূর্যের তাপকে প্রতিফলিত করে এবং ঘরের ভেতরের তাপকে বাইরে পাঠিয়ে দেয়। এতে করে এসি বা কুলার ছাড়াই ঘর ঠান্ডা থাকে। এই পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিটি শুধু বাড়ি নয়, ইলেক্ট্রনিক্সকেও ঠান্ডা রাখতে পারে। বিদ্যুৎ বাঁচিয়ে ঠান্ডা থাকার এমন সহজ সমাধান কে না চায়?
চিকিৎসায় এআই-এর বিপদ?

গুগল-এর স্বাস্থ্য বিষয়ক এআই, মেড-জেমিনি, সম্প্রতি একটি গবেষণাপত্রে মানব মস্তিষ্কের এক কাল্পনিক অংশের নাম দেয় ‘ব্যাসিলার গ্যাংলিয়া’। এই ভুয়া আবিষ্কার নিয়ে এখন চিকিৎসকদের মধ্যে ব্যাপক তোলপাড় চলছে। কারণ, মানব শরীরে এমন কোনও অঙ্গের অস্তিত্বই নেই।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি সম্ভবত দুটি আসল শব্দ- ব্যাসাল গ্যাংলিয়া এবং ব্যাসিলার আর্টারি-র ভুল মিশ্রণ। গুগল যদিও একে একটি মুদ্রণ বিভ্রাট বলে দাবি করে তাদের ব্লগপোস্ট সংশোধন করেছে, কিন্তু মূল গবেষণাপত্রটি এখনও অপরিবর্তিত।

এআই-এর এই ধরনের ভুল বা ‘বিভ্রম’ শুধু হাস্যকর নয়, চিকিৎসার ক্ষেত্রে তা জীবনঘাতীও হতে পারে। ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুডি গিচোয়া বলেন, এআই-এর মূল সমস্যা হল তারা ‘আমি জানি না’ বলার রাস্তায় যায় না, বরং ভুল তথ্য তৈরি করে, যা চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতো সংবেদনশীল ক্ষেত্রে অত্যন্ত বিপজ্জনক।
স্পেনে ঘাস কাটার দায়িত্বে ছাগলের দল

স্পেনের কিছু শহরে এখন পার্কের ঘাস কাটার জন্য আধুনিক যন্ত্রের পরিবর্তে ছাগলের দলকে কাজে লাগানো হচ্ছে! হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। তারা কোনও যন্ত্র নয়, বরং ছাগলের পাল দিয়ে ঘাস, আগাছা, আর ঝোপঝাড় পরিষ্কার করে। ছাগলগুলো যেন জীবন্ত লন-মোয়ারের মতো কাজ করে। এটি শুধু কার্বন নির্গমন কমায় না, বরং শহরের জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ আর শ্রমের খরচও বাঁচায়। তাদের চরে খাওয়ার ধরন এমন যে, কিছু জায়গায় ঘাস সাফ করে আর অন্য জায়গায় বন্য ফুল ও ছোট প্রাণীর জন্য জায়গা করে দেয়। এটি এক অদ্ভুত পরিবেশবান্ধব সমাধান।

The publish Fish | পলকে মিলিয়ে যায়! appeared first on Uttarbanga Sambad.



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *