সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া বেশ কয়েকটি রাজ্যে মক ড্রিলের নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্র। সেমতো শনিবার পাক সীমান্ত লাগোয়া রাজস্থানে যুদ্ধের মহড়া করা হচ্ছিল। আপৎকালীন পরিস্থিতি তৈরি হলে কী করতে হবে? সেই সমস্ত বিষয় শেখোনো হচ্ছিল সাধারণ নাগরিককে। এমন সময়ই লেগে গেল হুড়োহুড়ি। মৌমাছির কামড় থেকে বাঁচতে ছোটোছুটি শুরু করলেন সাধারণ মানুষ থেকে পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা। হঠাৎ দেখলে মনে হতেই পারে হয়তো সত্যি সত্যিই যুদ্ধ লেগে গিয়েছে।
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী শনিবার রাজস্থানের জয়পুর শহরের ঝালাওয়ারের কালিসিন্ধি বাঁধে ড্রোন হামলা হলে কী করতে হবে, সেই নিয়ে মক ড্রিল করা হচ্ছিল। একটি প্রতিকী ড্রোন হামলাও করা হয়। আর এতেই ভেঙে যায় মৌচাক। এরপরেই হামলা চালায় মৌমাছির দল। সেখানে উপস্থিত জেলাশাসক, এসপি-সহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা প্রাণ বাঁচাতে ছুটোছুটি শুরু করে দেন। মৌমাছির হামলায় আক্রান্ত হন বেশ কয়েকজন।
राजस्थान के झालावाड़ में कलेक्टर-एसपी बम हमले से बचने की मॉक ड्रिल कर रहे थे. तभी मधुमक्खियां ने हमला कर दिया. इसके बाद एसपी कलेक्टर सहित सभी अधिकारी कर्मचारी भाग खड़े हुए। #Jhalawar #mockdrill pic.twitter.com/YX2lctRbF1
— ReporteR Sahab (@ReporterSahab) May 31, 2025
এদিকে মক ড্রিল নিয়ে জয়পুরের জেলাসাসক ডঃ জিতেন্দ্র সোনি বলেন, “ছাদে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের মহড়া করা হয়। লোকেরা ছাদে উঠে সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিলেন। ক্রেনের সাহায্যে তাঁদের নামিয়ে আনা হয়।” এই মক ড্রিলে এনসিসি ক্যাডেটরাও অংশগ্রহণ করেছিলেন। সিকারের কল্যাণ মেডিকেল কলেজে বিমান হামলার একটি মক ড্রিল করা হয়। এখানে চারটি বিস্ফোরণের অনুকরণ করা হয়। বিস্ফোরণের পর পাঁচ তলায় অনেক লোক আটকে পড়েছিল। তাঁদের দড়ির সাহায্যে নামিয়ে আনা হয়।