ধোনির বিদ্যুৎগতিতে স্টাম্পড আউট সল্ট, পাতিদারের হাফ সেঞ্চুরিতে চিপকে জমে ক্ষীর আরসিবি’র ইনিংস

ধোনির বিদ্যুৎগতিতে স্টাম্পড আউট সল্ট, পাতিদারের হাফ সেঞ্চুরিতে চিপকে জমে ক্ষীর আরসিবি’র ইনিংস

খেলাধুলা/SPORTS
Spread the love


সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দুই বন্ধুর লড়াই নাকি দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর দ্বৈরথ? বিরাট বনাম ধোনি, সম্ভবত আইপিএলের সবচেয়ে সংঘর্ষ। এদিন চিপকে প্রথম ইনিংসের পর চর্চায় ধোনির বিদ্যুৎ গতির স্টাম্প। যেন ফের বুঝিয়ে দিলেন সিংহ বৃদ্ধ হলেও শিকার ভোলে না। বিরাট সেভাবে রান পেলেন না। বরং একগুচ্ছ ক্যাচ মিসের সুযোগে আরসিবি’কে লড়াইয়ের জায়গায় পৌঁছে দিলেন অধিনায়ক রজত পাতিদার। শেষ দিকে ঝড় তোলেন টিম ডেভিড। নির্ধারিত ২০ ওভারে বেঙ্গালুরু থামে ১৯৬ রানে।

এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন চেন্নাই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়। আর শুরু থেকেই ঝড় তুলে দেন ফিল সল্ট। সেই তুলনায় কোহলির ব্যাটিং ছিল ধীরগতির। যদিও সল্টের ব্যাটে দ্রুত বড় রানের দিকে এগোচ্ছিল আরসিবি। আর সেটা থামালেন ধোনি। আজও যে তিনি স্টাম্পের পিছন থেকে ম্যাচের রং বদলাতে পারেন, সেটা দেখিয়ে দিলেন। বিদ্যুৎগতিতে সল্টকে (৩২) স্টাম্প করে দেন তিনি। এরপর দেবদত্ত পাড়িক্কলও ঝোড়ো ব্যাটিং করেন। কিন্তু রুতুরাজ দুরন্ত ক্যাচ নিয়ে তাঁকে ফেরান।

আবার একাধিক ক্যাচও ছাড়ে সিএসকে। খলিল আহমেদ, দীপক হুডারা আরসিবি অধিনায়ক রজত পাতিদারের সহজ ক্যাচ ছাড়েন। যদিও কোহলির ইনিংস দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ৩০ বলে ৩১ রান দিয়ে নুর আহমেদের বলে রাচীন রবীন্দ্রের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। লিয়াম লিভিংস্টোনও বড় রান পাননি। নুরের বলে বোল্ড হন ইংরেজ ব্যাটার। কিন্তু পাতিদারের দাপট কমেনি। তিনি হাফ সেঞ্চুরি করে আউট হওয়ার পর মাঝের সারিতে রানের গতি একটু কমে যায়। শেষবেলায় টিম ডেভিড ৮ বলে ২২ রান করেন। শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে আরসিবি’র স্কোর ১৯৬। 

তিন উইকেট তোলেন নুর। দুটি উইকেট মাথিসা পাথিরানার। যিনি এদিন নাথান এলিসের জায়গায় খেলেন। একটি করে উইকেট খলিল আহমেদ ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনের।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *