জলে গেল ক্যাপ্টেন হার্দিকের লড়াই, ক্রুণাল দাপটে ওয়াংখেড়েতে মুম্বই বধ আরসিবি’র

জলে গেল ক্যাপ্টেন হার্দিকের লড়াই, ক্রুণাল দাপটে ওয়াংখেড়েতে মুম্বই বধ আরসিবি’র

রাজ্য/STATE
Spread the love


রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু: ২২১/৫ (কোহলি-৬৭, পাতিদার-৬৪, হার্দিক-৪৫/২, বোল্ট-৫৭/২)
মুম্বই ইন্ডিয়ান্স: ২০৯/৯ (তিলক-৫৬, হার্দিক-৪২, ক্রুণাল-৪৫/৪)
১২ রানে জয়ী রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গত ম্যাচে লখনউয়ের বিরুদ্ধে তেড়েফুঁড়ে উঠেছিলেন হার্দিক পাণ্ডিয়া। দুরন্ত লড়াই করেও যদিও শেষমেশ জয়ের মুখ দেখা হয়নি। সোমসন্ধ্যায় ঘরের মাঠে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ফের ব্যাট-বল হাতে জ্বলে ওঠেন মুম্বই ক্যাপ্টেন। কিন্তু এবারও অধরা জয়। আরসিবির অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের সামনে নতিস্বীকার করতে হল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে। বলা ভালো, ভাই ক্রুণালের দাপুটে বোলিংয়ের জেরেই জয় হাতছাড়া হল হার্দিকের দলের। আর জয়ের সরণিতে ফিরে আবারও লিগ টেবিলের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠল আরসিবি।

এদিন টস জিতেই অধিনায়ক হার্দিকের মুখে ছিল চওড়া হাসি। কারণ দলে কামব্যাক করেছেন দুই স্তম্ভ জশপ্রীত বুমরাহ ও রোহিত শর্মা। যদিও দুই পোড়খাওয়া তারকাই এদিন বেশ নিষ্প্রভ ছিলেন। বোল্ট ও পাণ্ডিয়া দু’টি করে উইকেট তুলে নিলেও বুমরাহর ঝুলি শূন্যই থেকে যায়। বরং মুম্বই বোলারদের আক্রমণ সামলে অনবদ্য ইনিংস খেলেন বিরাট কোহলি, রজত পাতিদাররা। ফিল সল্টকে ফিরিয়ে শুরুতে মুম্বই সমর্থকদের স্বস্তি দেন ট্রেন্ট বোল্ট। কিন্তু তারপরই দেবদূত পাড়িক্কলের সঙ্গে জুটি বেঁধে বোলারদের রাতের ঘুম ওড়ান বিরাট। ৪২ বলে ৬৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন তিনি। প্রথম ভারতীয় হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ১৩ হাজার রানের মালিকও হয়ে যান তিনি। পাহাড় প্রমাণ ২২২ রান তাড়া করা তো মুখের কথা নয়। তবে আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন তিলক ও হার্দিক। কিন্তু ক্রুণাল পাণ্ডিয়া, হ্যাজেলউডদের দাপটে সেই লক্ষ্যে আর পৌঁছতে পারল না নীতা আম্বানির দল।

বুমরাহর মতোই এদিন নিরাশ করলেন রোহিতও। ব্যাট হাতে যশ দয়ালের ডেলিভারিতে ১৭ রান করেই বোল্ড হয়ে যান ইমপ্যাক্ট হিটম্যান। উইল জ্যাকস (২২) এবং সূর্যকুমার যাদবও (২৮) সেভাবে ক্রিজে জমতে পারেননি। বিরাট রানের লক্ষ্যে নেমে দলের হাল ধরেন হার্দিক ও তিলব বর্মা। তবে তাঁরা আউট হতেই ম্যাচ চলে যায় বেঙ্গালুরুর পকেটে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *