একাধিক সুযোগ পেয়েও ওড়িশাকে হারাতে ব্যর্থ মহামেডান, চাপ বাড়ল ইস্টবেঙ্গলের

একাধিক সুযোগ পেয়েও ওড়িশাকে হারাতে ব্যর্থ মহামেডান, চাপ বাড়ল ইস্টবেঙ্গলের

জীবনযাপন/LIFE STYLE
Spread the love


ওড়িশা: ০
মহামেডান: ০
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: খেলতে নেমেছিল মহামেডান। নজর ছিল ইস্টবেঙ্গলেরও। দিনের শেষে হতাশ হতে হল কলকাতার দুই প্রধানকেই। গুচ্ছ গুচ্ছ সুযোগ পেয়েও ভুবনেশ্বরে ওড়িশা এফসিকে হারাতে পারল না মহামেডান। ম্যাচ শেষ হল গোলশূন্যভাবে। যার ফলে চাপ বেড়ে গেল ইস্টবেঙ্গলের উপরও।

এমনিতে মহামেডান আইএসএলের সবচেয়ে দুর্বল দল। অন্তত পয়েন্ট টেবিল তাই বলে। কিন্তু শুক্রবার ওড়িশার বিরুদ্ধে তারা ভালো জায়গায় থেকেই নেমেছিল। কারণ ওড়িশার নিজেদের দুর্বলতা। কার্ড সমস্যায় ছিলেন না হুগো বুমোস, ছিলেন না মোর্তাদা ফল। চোটের জন্য ছিলেন না দিয়েগো মরিসিও। ব্যক্তিগত সমস্যায় খেলেননি আহমেদ জাহুও। ফলে কার্যত দ্বিতীয় সারির ওড়িশা দলের বিরুদ্ধে নেমেছিলেন মেহেরাজউদ্দিন  ওয়াডুর ছেলেরা। কিন্তু সেই দ্বিতীয় সারির দলকেও তাঁরা হারাতে পারলেন না।

এদিন দুর্বল ওড়িশার বিরুদ্ধে একেবারে শুরু থেকে আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিল মহামেডান। একের পর এক সুযোগও আসে। ওগিয়ের, ফ্র্যাঙ্কারা কোনওটাই কাজে লাগাতে পারেননি। গোটা ম্যাচে মহামেডান মোট ১৮টি শট নিয়েছে। টার্গেটে মাত্র দুটি। প্রায় নিশ্চিত গোলের সুযোগ ছিল গোটা চারেক। সেগুলিও কাজে লাগাতে পারেননি মহামেডানের আক্রমণভাগের ফুটবলাররা। যার অবধারিত ফল, ম্যাচ গোলশূন্যভাবে শেষ হওয়া।

এমনিতে শেষ পাঁচ ম্যাচের পাঁচটিই হেরেছে মহামেডান। ফলে এদিনের এক পয়েন্ট তাদের জন্য স্বস্তিরই। তবে মহামেডান ওড়িশাকে হারাতে না পারায় চাপ বাড়ল ইস্টবেঙ্গলের উপর। এর ফলে ইস্টবেঙ্গলের থেকে এক পয়েন্ট বেশি পেয়ে সপ্তম স্থানে উঠে এল ওড়িশা। ২৩ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ৩০ পয়েন্ট। শেষ ম্যাচ জিতলে তারা পৌঁছে যেতে পারবে ৩৩ পয়েন্টে। ওড়িশার গোল পার্থক্য (৬) ইস্টবেঙ্গলের থেকে ভালো। এদিকে ২২ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের সংগ্রহ ২৭। শেষ দুম্যাচ জিতলে তারাও পৌঁছে যেতে পারে ৩৩ পয়েন্টে। কিন্তু ইস্টবেঙ্গলের গোলপার্থক্য -২।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *