নয়াদিল্লি, ৪ অগাস্ট : বৃন্দাবনের শ্রী বাঁকে বিহারি মন্দিরের (Bihari Temple) ব্যাপারে উত্তরপ্রদেশ সরকারের (Uttar Pradesh Govt) অধ্যাদেশ জারি নিয়ে প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Courtroom)। করিডরের অনুমোদন স্থগিত করতে হতে পারে। বিষয়টি নিয়ে যোগী সরকারকে (Yogi Sarkar) চাপে ফেলে সোমবার দুই বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী (Joymalya Bagchi) ও সূর্য কান্তের (Surya Kant) বেঞ্চ মন্দিরের ব্যবস্থাপনা গ্রহণে যোগী আদিত্যনাথ সরকারের পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তোলার সঙ্গেই বলেছে, ১৫ মে করিডর প্রকল্পের অনুমতি দেওয়ার আগে বিষয়টির সঙ্গে যুক্ত অন্যদের কথা শোনা হয়নি।
শীর্ষ আদালত বাঁকে বিহারি মন্দিরের তহবিল ব্যবহার নিয়ে ১৫ মে-র দেওয়া রায়কে স্থগিত রাখার কথাও জানিয়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের প্রস্তাব, একটি অন্তর্বর্তী কমিটি মন্দির পরিচালনার দায়িত্বে থাকুক। অন্তর্বর্তী কমিটি হোক উচ্চ আদালতের কোনও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বা জেলার বিচারককে নিয়ে। রাজ্য সরকারের অর্ডিন্যান্স বৈধতা পাবে কি না তা বিচার করবে এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad Excessive Courtroom)। দুই বিচারপতি তার আগে পর্যন্ত মন্দিরের তহবিলের ব্যবহার ও করিডর প্রকল্পে উত্তরপ্রদেশ সরকারের হস্তক্ষেপ বন্ধ রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন।
সোমবারের শুনানিতে শীর্ষ আদালতের প্রশ্ন, সরকার এত তাড়াহুড়ো করছে কেন? সরকার তহবিল ব্যবহারের অনুমতি পেল কোন ক্ষমতায়? রাজ্যের প্রস্তাবিত অর্ডিন্যান্সে মন্দির পরিচালনায় রাজ্য সরকারের হস্তক্ষেপের বিষয়টি রয়েছে, তাই এর সাংবিধানিক বৈধতা যাচাই করতে হবে।