উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ত্বকে যাতে অকালে বার্ধক্যের ছাপ না পড়ে সেজন্য অনেকেই রেটিনল সিরাম ব্যবহার করেন। এই রেটিনল সিরাম ত্বকের উপর অ্যান্টি-এজিংয়ের কাজ করে। তবে রেটিনল (Retinol) সিরাম না মেখে রেটিনল সমৃদ্ধ খাবার খেয়েও ত্বককে টানটান রাখা যায়।
গাজর: রোজের খাদ্যতালিকায় গাজর রাখলেও আপনি ত্বক থাকবে কোমল ও নিখুঁত। দেহে ভিটামিন এ-এর দৈনিক চাহিদার প্রায় ৫০% পূরণ করে গাজর।
মিষ্টি আলু: ত্বকের যত্নে ভীষণ উপযোগী মিষ্টি আলু। দেহে ভিটামিন এ-এর দৈনিক চাহিদার ১৫৬% পূরণ করে দেয় এই সবজি। রাঙা আলুর মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ বেশি এবং ক্যালোরি কম থাকে। ভিটামিন এ ছাড়াও এতে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ রয়েছে।
ডিমের কুসুম: ডিমের কুসুমে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। রোজ ডিম সেদ্ধ খেলে ত্বকের আর্দ্রতা অটুট থাকবে এবং ত্বকের ক্ষত দ্রুত সেরে উঠবে।