Modi-Yunus | মোদি-ইউনূস সাক্ষাতে শেখ হাসিনা প্রসঙ্গ, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কী বার্তা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর?

Modi-Yunus | মোদি-ইউনূস সাক্ষাতে শেখ হাসিনা প্রসঙ্গ, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কী বার্তা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর?

আন্তর্জাতিক INTERNATIONAL
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) গত বছর অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার ব্যাংককে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস (Modi-Yunus)। জানা গিয়েছে, সেই আলোচনায় উঠে এসেছে শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ।

থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে (Bangkok) ‘বিমস্টেক’ (BIMSTEC) সম্মেলনে গিয়ে আলোচনা বসেন দু’দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। জানা গিয়েছে, বৈঠকে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) সেদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি বৈঠকে তুলেছে ঢাকা। পাশাপাশি সীমান্ত হত্যা, গঙ্গার জলবণ্টন চুক্তির নবায়ন, তিস্তা চুক্তি সই সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে খবর। অন্যদিকে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। দিল্লি আশা প্রকাশ করেছে, ভবিষ্যতে ভারত এমন এক গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ দেখতে চায়, যেখানে নির্বাচনের একটি ভূমিকা রয়েছে।

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে ইউনূসের (Muhammad Yunus) প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট যতগুলি বিষয় রয়েছে, তার সব ক’টি নিয়ে কথা হয়েছে। আলোচনায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, সীমান্ত-হত্যা বন্ধ, গঙ্গাজল চুক্তির পুনর্নবীকরণ এবং তিস্তা চুক্তির প্রসঙ্গ এসেছে। দুই শীর্ষনেতার আলোচনা ইতিবাচক ও ফলপ্রসূ হয়েছে।’ বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে বলা হয়েছে, ‘আমরা আমাদের দুই দেশের জনগণের কল্যাণের স্বার্থে সম্পর্ককে সঠিক পথে স্থাপনের লক্ষ্যে আপনার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে চাই।’

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি গঠনমূলক ও জনগণকেন্দ্রিক সম্পর্কের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে। আমি বাংলাদেশে শান্তি, স্থিতিশীলতা, অন্তর্ভুক্তি ও গণতন্ত্রের প্রতি ভারতের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছি। অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম প্রতিরোধ নিয়ে আলোচনা করেছি এবং হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিয়ে আমাদের গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছি।’





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *