Mithun Chakraborty | ‘সব মিথ্যে কথা’, মমতার বাঙালি হেনস্তার অভিযোগকে উড়িয়ে দিলেন মিঠুন

Mithun Chakraborty | ‘সব মিথ্যে কথা’, মমতার বাঙালি হেনস্তার অভিযোগকে উড়িয়ে দিলেন মিঠুন

শিক্ষা
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ভিনরাজ্যে বাঙালি হেনস্তার অভিযোগ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির (bjp) জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। সম্প্রতি বিভিন্ন বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাংলাভাষীদের উপর আক্রমণ হচ্ছে বলে প্রতিনিয়ত তোপ দাগছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকি এনিয়ে ভাষা আন্দোলনের ডাক পর্যন্ত দিয়ে ফেলেছেন তিনি। তবে এই অভিযোগ খারিজ করে বিজেপি জানিয়েছে কোথাও বাংলাভাষী ভারতীয়দের উপর আক্রমণ হচ্ছে না, বরং বাংলাদেশি চিহ্নিত করন করা হচ্ছে। যাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে মিঠুন বলেন, ‘এগুলি সব মিথ্যে কথা। আমি নিজে বেঙ্গালুরুতে একটি হোটেল খুলেছি। যেখানে বেশিরভাগ কর্মী বাঙালি পরিযায়ী। সেখানে কোনও বাংলাদেশি নেই। যদি কেউ বাংলাদেশি থাকেন, তবে নিশ্চয়ই তাঁকে বাংলাদেশি বলেই চিহ্নিত করা হবে।’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে মিঠুনের অভিযোগ, ‘উনি সবেতেই বিতর্ক তৈরি করতে চান। আদতে ঘটছে না কিছুই। বাংলাভাষীরা যেমন ছিলেন, তেমনই আছেন। আমরা এই মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়ে যাব।’

শুধু বাঙালি হেনস্তা নয় ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়েও তৃণমূলকে বিঁধেছেন মিঠুন। মমতার নির্বাচন কমিশন ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এর বাইরে আর কোনও উপায় নেই। তবে নির্বাচন কমিশন নিজের মতো কাজ করবে। কমিশন ঘেরাও হলে ভুয়ো ভোটারদের অবশ্যই বাদ দিতে হবে। তবেই স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোট হবে। ’

বৃহস্পতিবার উত্তর কলকাতার দুই বিধানসভার বুথ কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন মিঠুন। দলের কর্মীদের তার বার্তা, ‘দলাদলি ছেড়ে কাজে নামুন। ‌ ওমুক দাদা , তমুক দাদা চলবে না। আমাদের দাদা নরেন্দ্র মোদি। আমি নিচুস্তর থেকে সভা করব। আপনারা সহযোগিতা করুন। কেউ মারতে আসলে ভয় পাবেন না। প্রতিরোধ করুন। পালটা দিন। বিভেদ ভুলে একসঙ্গে মাঠে নামতে হবে। বুথে বুথে সব মানুষের কাছে যেতে হবে। সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে বলছি। কোনও পুরনো-নতুন নয়।‌ আমরা সবাই বিজেপি। ছাব্বিশে আমরা সরকার গড়ব।”



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *