Lionel Messi | মেসির ‘শেষ’ হোম ম্যাচ নিয়ে আবেগপ্রবণ কোচ স্কালোনি

Lionel Messi | মেসির ‘শেষ’ হোম ম্যাচ নিয়ে আবেগপ্রবণ কোচ স্কালোনি

খেলাধুলা/SPORTS
Spread the love


উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসির আসন্ন বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচটি, ঘরের মাঠে তাঁর শেষ খেলা নাও হতে পারে, এমনটাই আশা প্রকাশ করেছেন কোচ লিওনেল স্কালোনি। ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে এই ম্যাচটি মেসির জন্য বিশেষ আবেগময় হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে, কারণ এরপর বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর কোনও হোম ম্যাচ নেই আর্জেন্টিনার। স্কালোনির দাবি, মেসি বিশেষ সম্মান পাওয়ার যোগ্য এবং তিনি নিজেও আশা করেন যে, এটিই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ নয়।

৩৮ বছর বয়সী মেসি বর্তমানে মেজর লিগ সকারে (MLS) ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলেন। দীর্ঘদিন ধরে বার্সেলোনার হয়ে খেলে তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিতি লাভ করেছেন। আগামী বছর যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে চলা ফিফা বিশ্বকাপের পর তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিতে পারেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন। বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব এবং পরের বছরের বিশ্বকাপের মধ্যে আর কোনও ম্যাচ ঘরের মাঠে না থাকায়, বুয়েনোস আয়ার্সের এস্তাদিও মনুমেন্টালে বৃহস্পতিবারের ম্যাচটিই আইকনিক নীল-সাদা জার্সিতে মেসির শেষ হোম ম্যাচ হতে পারে।

ম্যাচের আগের দিন এক সংবাদ সম্মেলনে দৃশ্যত আবেগপ্রবণ স্কালোনি বলেন, “লিও-র মতে ম্যাচটি আবেগপ্রবণ, বিশেষ এবং সুন্দর হবে, কারণ এটি আমাদের শেষ বাছাইপর্বের ম্যাচ। আমরা যেমন সবসময় বলে এসেছি, আমাদের এটি উপভোগ করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “অন্য সবার চেয়ে আমি এই ম্যাচটি বেশি উপভোগ করব। তাঁকে কোচিং করানো সত্যিই যথেষ্ট আনন্দের ছিল, আশা করি স্টেডিয়ামে যাওয়া ভক্তরাও এই ম্যাচটি উপভোগ করবেন।” স্কালোনি আশা প্রকাশ করে বলেন, “আগামীকালের ম্যাচটি সুন্দর হবে, উত্তেজনাপূর্ণ হবে। আমি নিশ্চিত এটি আর্জেন্টিনার মাটিতে তাঁর (মেসি) শেষ ম্যাচ হবে না। যদি সে এই ম্যাচটিকেই শেষ ম্যাচ হিসেবে খেলার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে আমরা নিশ্চিত করব যে, সে যেন আরেকটি ম্যাচ খেলে। কারণ এটা তাঁর প্রাপ্য।”

উল্লেখ্য, আর্জেন্টিনা ইতিমধ্যেই বিশ্বকাপ মূলপর্বে তাঁদের জায়গা নিশ্চিত করে ফেলেছে। বাছাইপর্বের শেষ রাউন্ডে তাঁদের ইকুয়েডরের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে হবে। এদিকে ২০২৭ সালে যখন ২০৩০ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব শুরু হবে, তখন মেসির বয়স হবে ৪০ বছর। ফলে সেই সময় তাঁকে জাতীয় দলে ধরে রাখা কতোটা সম্ভব হবে, সেটি নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন রয়েছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *