Dinhata | তৃতীয়বার রাজ্যের সেরা স্কুলের খেতাব! মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার পেয়ে খুশিতে ভাসছে গোপালনগর এমএসএস উচ্চ বিদ্যালয়

Dinhata | তৃতীয়বার রাজ্যের সেরা স্কুলের খেতাব! মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার পেয়ে খুশিতে ভাসছে গোপালনগর এমএসএস উচ্চ বিদ্যালয়

আন্তর্জাতিক INTERNATIONAL
Spread the love


দিনহাটা: ২০২০,২০২৪ সালের পর তৃতীয়বার রাজ্য সেরা স্কুলের খেতাব পেলো দিনহাটার (Dinhata) গোপালনগর এমএসএস উচ্চ বিদ্যালয় (Gopalnagar MSS Excessive Faculty)। বৃহস্পতিবার কলকাতা ধনধান্য অডিটরিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্কুলের প্রধান শিক্ষক আক্কাজ আলি ও শিক্ষক শঙ্খনাদ আচার্যর হাতে এদিন ট্রফি তুলে দেয়। রাজ্য সেরার তকমা মেলায় বেজায় খুশি স্কুলের প্রধান শিক্ষক থেকে বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রীদের সকলে।

উল্লেখ্যযোগ্য কার্যকলাপ, পড়াশোনার মান ও সাফল্যের খতিয়ান দেখে প্রতি বছর রাজ্য সরকার সেরা স্কুলের শিরোপা দিয়ে থাকেন। তারই নিরিখে চলতি বছর সেরা স্কুলের স্বীকৃতি পেল গোপালনগর এমএসএস উচ্চ বিদ্যালয়। এই নিয়ে তৃতীয়বার সেরার সেরা খেতাব পেল এই স্কুল। ১৯৫৭ সালে এই স্কুলের পথচলা শুরু হয়। তৎকালীন প্রধান শিক্ষক প্রসন্ন কুমার রায়ের হাত ধরে এই স্কুল সাফল্যের চূড়ায় যেতে থাকে। এমনকি মাধ্যমিকে রাজ্য মেধা তালিকায় একাধিকবার উঠে এসেছে এই স্কুলের নাম। স্কুল থেকে পাওয়া তথ্যের ভিওিতে ২০০১,২০০৬,২০১৬,২০২০,২০২১,২০২২ ও ২০২৩ সালে মাধ্যমিক মেধাতালিকায় স্থান লাভ করে এই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা। এরমধ্যে ২০২২ সালে সর্বাধিক ছয়জন একসঙ্গে মেধা তালিকায় স্থান করে নেয়। পাশাপাশি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ক্যুইজ থেকে তাৎক্ষণিক বক্তৃতা সর্বত্রই সাফল্য এনে দিয়েছে।

বর্তমান স্কুলে পড়ুয়ারা সংখ্যা ২১৬৮ জন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আক্কাজ আলির কথায়,  ‘আমরা ২০২০ সালে প্রথমবার রাজ্য সেরার খেতাব পাই, এরপর ২০২৪ পুনরায় এই খেতাব পাওয়ার পর তৃতীয়বার এই খেতাব পাওয়ায় আমরা গর্বিত। এই সাফল্যে সকলের সমান অবদান রয়েছে। আমার সহকর্মীরা যেভাবে দায়িত্বের সঙ্গে শিক্ষাদান করেন এবং ছাত্র-ছাত্রীরা যেভাবে পঠন-পাঠনের ধারাকে সাফল্যে পৌঁছে দিয়েছে তার জন্যই এই স্বীকৃতি। সর্বপরি অভিভাবকদের ভরসাও আমাদের সাফল্যের অন্যতম অংশ।’ পাশাপাশি শিক্ষক শঙ্খনাদ আচার্য, জাকির হোসেনরা জানান খুব ভালো লাগছে। আমরা চাই এই সাফল্যের এই ধারা বজায় থাকুক।’

তবে বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়া রপসা করের কথায়, ‘সত্যিই গর্ব অনুভব হচ্ছে এই স্কুলের ছাত্রী হতে পেরে।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *