Alipurduar | কৃষিক্ষেত্রে অগ্রগতি হলে দেশ এগোবে, মাধ্যমিকে আলিপুরদুয়ার জেলায় প্রথম হয়ে মন্তব্য তিথির   

Alipurduar | কৃষিক্ষেত্রে অগ্রগতি হলে দেশ এগোবে, মাধ্যমিকে আলিপুরদুয়ার জেলায় প্রথম হয়ে মন্তব্য তিথির   

ব্যবসা-বাণিজ্যের /BUSINESS
Spread the love


জটেশ্বরঃ মাধ্যমিকে আলিপুরদুয়ার জেলায় সেরা হয়ে জটেশ্বরের মান রাখল জটেশ্বর গার্লস হাই স্কুলের পড়ুয়া তিথি বর্ধন। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৬৭। মেয়েদের হয়ে জেলায় তিথিই সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে। কয়েক দশক পর জটেশ্বর গার্লস স্কুলের ছাত্রী জেলায় প্রথম হওয়ার খবর ছড়িয়ে পরতেই খুশির হাওয়া জটেশ্বরে। ফল ঘোষণার পর তিথির জেলার সেরা হওয়ার খবর জানতেন না তার পরিবার। বিকেল চারটা নাগাদ শিক্ষা দপ্তরের তরফে এই খবর পান তিথির পরিবার। খবর ছড়িয়ে পরতেই তিথির বাড়িতে হাজির হন তিথির আত্মীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্খীরা। সকলেই মিষ্টি মুখ করান ওই মাধ্যমিক কৃতীকে।

জটেশ্বর বাজার সংলগ্ন এলাকায় তিথির বাড়ি। বাবা দুলাল বর্ধন ব্যবসায়ী। মা মিঠু বর্ধন গৃহবধূ। বাবা মায়ের দ্বিতীয় সন্তান তিথি। ছোটবেলা থেকেই পড়াশুনার প্রতি গভীর মনোযোগ রয়েছে তার। পড়াশুনা ছাড়াও বঙ্কিম চন্দ্রের উপন্যাস মন টানত তাকে। এছাড়াও গান গাইতে পছন্দ তিথির। তবে মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়ে গান ও উপন্যাস একদম বন্ধ রেখে দৈনিক সাত ঘন্টা পঠনপাঠন চালিয়ে গিয়েছে তিথি বলে জানায় সে। সে জানিয়েছে, তার সাফল্যের পিছনে অবদান রয়েছে গৃহশিক্ষক বাবা মা, ও স্কুলের শিক্ষিকাদের।

জেলার সেরা হয়ে জটেশ্বর গার্সল হাইস্কুলের তিথি বর্ধন উচ্চমাধ্যমিক স্তরে কৃষিবিদ্যা নিয়ে পড়াশুনা করতে চায়। সে মনে করে দেশের কৃষি ব্যবস্থার উপর আরও জোড় দেওয়া প্রয়োজন। কৃষক বাঁচলে দেশও বাঁচবে। তিথির লক্ষ্য, কৃষিবিদ্যা নিয়ে পঠনপাঠন শেষ করে নাবার্ডের ডিডিএম হওয়া।

তিথির বাবা দুলাল বর্ধন বলেন, আমি মেয়ের ইচ্ছে পূরণ করতে চাই। সে যে বিষয় নিয়ে পঠনপাঠন করতে চাইবে আমি তাতেই রাজি। একই কথা বলেন তিথির মা মিঠু বর্ধনও।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *