সপরিবারে ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব জেপি নাড্ডার, সঙ্গী হলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী

সপরিবারে ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব জেপি নাড্ডার, সঙ্গী হলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী

বৈশিষ্ট্যযুক্ত/FEATURED
Spread the love


হেমন্ত মৈথিল: রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার সপরিবারে প্রয়াগরাজে ডুব কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার। শনিবার স্ত্রী সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে প্রয়াগরাজে উপস্থিত হন বিজেপি সভাপতি। সেখানে পুণ্যস্নান ও পুজোপাঠ সারেন তিনি। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

পুণ্যস্নান উপলক্ষে শনিবার প্রয়াগরাজে পা রাখেন নাড্ডা। সেখানে তা অভ্যর্থনা জানান খোদ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্য বিজেপি সভাপতি ভূপেন্দ্র সিং চৌধুরী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্বতন্ত্র দেব সিং, নন্দগোপাল গুপ্তের মতো নেতৃত্বরা। এরপর নদীতে ভাসমান জেটিতে করে নির্দিষ্ট ঘাটে পৌঁছন নাড্ডা ও তার পরিবার, সঙ্গে ছিলেন যোগী আদিত্যনাথও। যাওয়ার পথে পরিযায়ী পাখিদের খাবার খাওয়াতে দেখা যায় তাঁদের। নির্দিষ্ট ঘাটে পৌঁছে সপরিবারে পুণ্যস্নান করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তার আগে দীর্ঘক্ষণ ধরে সেখানে চলে গঙ্গা পুজো। মা গঙ্গাকে ‘চুনারি’ দান করেন নাড্ডা ও তাঁর পরিবার।

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, জেপি নাড্ডা-সহ অন্যান্য ভিভিআইপিদের পুণ্যস্নানপর্ব চলাকালীন ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘হর হর গঙ্গে’ স্লোগান দিতে দেখা যায় উৎসুক ভক্তদের। সঙ্গমে ডুব ও পুজোপাঠ সারার পর সেখান থেকে সপরিবারে হনুমান মন্দিরে যান জেপি নাড্ডা। এছাড়া হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাসের পবিত্র অক্ষয়বট গাছ ধর্ষণ করেন তিনি।

উল্লেখ্য, মহাকুম্ভে প্রতিদিন উপচে পড়ছে ভিড়। গোটা ভারত প্রয়াগরাজমুখী! ভিভিআইপি থেকে সাধারণ মানুষ বাদ যাচ্ছেন না কেউই। বুধবার উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানান, এখনও পর্যন্ত ৫৬ কোটি ২৫ লক্ষ পুণ্যার্থী মহাকুম্ভের ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব দিয়েছেন। এদিকে সোশাল মিডিয়ায় গুজব ছড়িয়েছে, যেহেতু প্রবল ভিড় হচ্ছে কুম্ভে, সেকথা মাথায় রেখে আগামী মার্চ মাস অবধি চলবে মহা মেলা। গুজব উড়িয়ে প্রয়াগরাজের জেলাশাসক রবীন্দ্র মান্দার বুধবার জানিয়েছেন, পূর্ব নির্ধারিত দিনেই কুম্ভ মেলা সমাপ্ত হচ্ছে। অর্থাৎ ২৬ ফেব্রুয়ারি শেষ হচ্ছে কুম্ভ মেলা।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *