সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: বাজি কারখানার লাইসেন্স ছিল না। শুধুমাত্র তার আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু লাইসেন্স পাওয়া যায়নি। তবে তা উপেক্ষা করেই দেদার আতসবাজি, কখনও বিস্ফোরক তৈরি হচ্ছিল। যার ফল মিলল সোমবার রাতে। পাথরপ্রতিমার বণিক পরিবারের পরিচালিত কারখানায় তীব্র বিস্ফোরণে প্রাণ গেল শিশু, মহিলা-সহ ৮ জনের। কারখানাটিতে বাজি তৈরির কোনও লাইসেন্স ছিল না। মঙ্গলবার এলাকা পরিদর্শনের পর তা নিশ্চিত করল পুলিশ। আরও জানানো হয়, ২০২২ সালেও বেআইনিভাবে বাজি তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল মালিক চন্দ্রকান্ত বণিককে।
[প্রিয় পাঠক, খবরটি সদ্য আমাদের কাছে এসেছে। যেটুকু তথ্য এর মধ্যে পাওয়া গিয়েছে, সেটুকুই আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হল। গুরুত্বপূর্ণ এই খবরটি খুঁটিনাটি-সহ কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা সবিস্তারে জানাব। অনুগ্রহ করে একটু পরে আর-একবার এই পেজটি রিফ্রেশ করুন, যাতে পূর্ণাঙ্গ খবর ও খবরটির অন্যান্য খুঁটিনাটি আপনারা জেনে নিতে পারেন। এই সময়টুকু আমরা আপনাদের কাছে চেয়ে নিলাম। পাশাপাশি উল্লেখ থাক, সম্প্রতি নেটমাধ্যমে নানারকম ভুয়ো খবরের ছড়াছড়ি। সে বিষয়ে আমরা যথাসম্ভব সতর্ক থেকেই খবর পরিবেশন করি। যে-কোনো খবরের সত্যাসত্য যাচাই করে তবেই আপনাদের কাছে তা পৌঁছে দেওয়া আমাদের কর্তব্য। আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকুন, ঠিক ও তথ্যনিষ্ঠ খবর তুলে ধরার ক্ষেত্রে আপনাদের সহায়তা আন্তরিক ভাবে কাম্য।]