ভারতে ড্রোন হামলার চেষ্টায় ব্যর্থ পাকিস্তান, জল,স্থল আকাশে ত্রিমুখী প্রত্যাঘাত, খান খান পাক প্রতিরোধ

ভারতে ড্রোন হামলার চেষ্টায় ব্যর্থ পাকিস্তান, জল,স্থল আকাশে ত্রিমুখী প্রত্যাঘাত, খান খান পাক প্রতিরোধ

জীবনযাপন/LIFE STYLE
Spread the love


সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গভীর রাতে ফের পাকিস্তানের ড্রোন হামলা। ভারতের পশ্চিমাংশকে টার্গেট করে মিসাইল, ড্রোন ছোঁড়ার অপচেষ্টা। ভারত যেখানে বেছে বেছে জঙ্গিঘাঁটিতে আক্রমণ করেছিল, সেখানে নির্লজ্জভাবে সাধারণ নাগরিকদের উপর হামলার চেষ্টা পাকিস্তানের। নিরীহ নাগরিকদের উপর হামলার এই অপচেষ্টার যোগ্য জবাব ভারতের। পালটা প্রত্যাঘাতে করাচি, ইসলামাবাদে হামলা। যার ফলে কার্যত যুদ্ধ পরিস্থিতি ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে।

একদিকে জল,স্থল আকাশে ভারতের ত্রিমুখী হামলা। অন্যদিকে সেই আক্রমণে তছনছ দেশের অন্দরেই বিদ্রোহ তুঙ্গে, এমনকী শীর্ষকর্তাই রাষ্ট্রদ্রোহের নিশানায়। সবমিলিয়ে বিধ্বস্ত, ছন্নছাড়া, দিশাহারা পাকিস্তান। পাক হামলার পাল্টা ভারতীয় অ্যাকশন বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই ধাপে ধাপে বাড়ছিল। রাত বাড়তেই জল, স্থল ও আকাশপথে একযোগে ভারতীয় সেনার আক্রমণে পাকিস্তানি প্রতিরোধ খান খান। বেশি রাতের খবর, করাচি বন্দরে বড়সড় হামলা চালিয়েছে ভারত। ৮ থেকে ১২টি বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। আইএনএস বিক্রান্ত করাচি বন্দরে হামলা চালিয়েছে। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামবাদেও বড়সড় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গিয়েছে। সূত্রের দাবি, অন্তত ১৬ টি পাক শহরে একযোগে চলে ভারতের অ্যাকশন। এই পরিস্থিতিতে জম্মুর আকাশে ড্রোন উড়িয়ে ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের সীমান্ত বরাবর গুলিবর্ষণ অব্যাহত রেখে পাল্টা জবাব দেওয়ার চেষ্টা করলেও পাকিস্তান আদৌ হালে পানি পায়নি।

সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার ভারতের অ্যাকশনে পাকিস্তানের ৩ শহরে ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস হয়েছে। ৬০টি পাক মিসাইল এবং ২টি জেএফ১৭ ও ১ টি এফ ১৬ বিমানও ধ্বংস হয়েছে। ভারতের প্রত্যাঘাতে এভাবে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হওয়ার পরই গভীর রাতে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহ ঠেকাতে খোদ পাক সেনাপ্রধান আসিফ মুনিরকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মতো গুরুতর অভিযোগ এনে এমনকী তাঁকে গৃহবন্দিও করা হয়েছে বলে খবর। যদিও পাকিস্তানের তরফে সরকারিভাবে এই খবর জানানো হয়নি। নয়া সেনাপ্রধান সম্ভবত হতে চলেছেন শামসাদ মির্জা।

‘অপারেশন সিঁদুরে’র আকাশপথে অভাবনীয় সাফল্যের পর এদিন স্থলবাহিনীর পাশাপাশি এবার জলপথেও অ্যাকশন শুরু করে ভারতের যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রান্ত। সূত্রের খবর, করাচিতে নৌ বন্দরে হামলা চলে সেই আইএনএস বিক্রান্ত থেকেই। ক্লাস ডেস্ট্রয়ার জাহাজও অ্যাকশন চালাচ্ছে। করাচি ও লাহোরে আক্রমণের পর পুরো পাকিস্তানে জারি হয় ব্ল‍্যাক আউট। পাকিস্তানের ৫টি শহরে এয়ার ডিফেন্স ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের। পাকিস্তানের হামলার পাল্টা লাহৌরে ড্রোন হামলা চালায় ভারত। জলন্ধরে ২টি পাক ড্রোন ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় সেনা। পাকিস্তানের কোনও ড্রোন ভারতের মাটি ছুঁতে পারেনি। সেই নিরিখে পাকিস্তানের প্রতিটি হামলাই ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এই দাবি আদৌ খারিজ করেনি পাক প্রশাসন। স্বভাবতই পাক প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতাই দেশের অন্দরে বিরোধী তথা আমজনতার প্রশ্নে কাঠগড়ায়। এদিন ভোররাতে ভারতীয় বায়ুসেনা লাহোরে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করার পর থেকে দিনভরই পাকিস্তানে ধারাবাহিক বিস্ফোরণ, বোমা হামলার মতো ঘটনা ঘটেছে লাগাতার। করাচি, লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি ছাড়াও আক্রমণে তছনছ শিয়ালকোট, গুজরানওয়ালা, শেখপুরা, নারওয়াল, কাসুর, চকবাল, বাহাওয়ালনগর, মিয়ানো, চর ও আটোকে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *