গোবিন্দ রায়: প্রাথমিকে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগে মামলার শুনানিতে জোরালো সওয়াল করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে তা মানতে নারজ পর্ষদ। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে পর্ষদের সওয়াল নিয়ম না মানলেই সেটা “দুর্নীতি” নয়। পাশাপাশি পর্ষদের আইনজীবীর দাবি করেন, তথাকথিত দুর্নীতির প্রমাণ কোথায়। যদি দুর্নীতি বলা হয় তাহলে তা প্রমাণ করতে হবে। পর্ষদের হয়ে এডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আদালতে জানিয়েছেন, ক্ষমতার অপব্যবহার ‘দুর্নীতি’-র সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না।
[প্রিয় পাঠক, খবরটি সদ্য আমাদের কাছে এসেছে। যেটুকু তথ্য এর মধ্যে পাওয়া গিয়েছে, সেটুকুই আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হল। গুরুত্বপূর্ণ এই খবরটি খুঁটিনাটি-সহ কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা সবিস্তারে জানাব। অনুগ্রহ করে একটু পরে আর-একবার এই পেজটি রিফ্রেশ করুন, যাতে পূর্ণাঙ্গ খবর ও খবরটির অন্যান্য খুঁটিনাটি আপনারা জেনে নিতে পারেন। এই সময়টুকু আমরা আপনাদের কাছে চেয়ে নিলাম। পাশাপাশি উল্লেখ থাক, সম্প্রতি নেটমাধ্যমে নানারকম ভুয়ো খবরের ছড়াছড়ি। সে বিষয়ে আমরা যথাসম্ভব সতর্ক থেকেই খবর পরিবেশন করি। যে-কোনো খবরের সত্যাসত্য যাচাই করে তবেই আপনাদের কাছে তা পৌঁছে দেওয়া আমাদের কর্তব্য। আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকুন, ঠিক ও তথ্যনিষ্ঠ খবর তুলে ধরার ক্ষেত্রে আপনাদের সহায়তা আন্তরিকভাবে কাম্য।]