৮ বছর পর ফিরছে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। নামছে বিশ্বের সেরা ৮ দল। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কে কোথায় দাঁড়িয়ে? আজ নজরে নিউজিল্যান্ড।
গ্রুপ: এ গ্রুপে এশিয়ার দলের দাপট। ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তানের মধ্যে এশিয়ার বাইরের দল হিসেবে আছে নিউজিল্যান্ড।
নিউজিল্যান্ড দল: মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), মিচেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, টম ল্যাথাম, ড্যারিল মিচেল, উইল ও’রুরকে, গ্লেন ফিলিপস, রাচীন রবীন্দ্র, জ্যাকব ডাফি, নাথান স্মিথ, কেন উইলিয়ামসন, উইল ইয়ং।
সম্ভাব্য প্রথম একাদশ: উইল ইয়ং, রাচীন রবীন্দ্র, কেন উইলিয়ামসন, ড্যারিল মিচেল, টম ল্যাথাম, গ্লেন ফিলিপস, মিচেল ব্রেসওয়েল, মিচেল স্যান্টনার, ম্যাট হেনরি, উইল ও’রুরকে, লকি ফার্গুসন।
শক্তি: ব্যাটিং-বোলিং, দুই বিভাগেই যথেষ্ট ভারসাম্য রয়েছে কিউয়িদের। কেন উইলিয়ামসনের প্রত্যাবর্তন আরও শক্তিশালী করে তুলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভালো ছন্দেও আছেন। তেমনই ডেভন কনওয়ে থেকে রাচীন রবীন্দ্র, উপমহাদেশের উইকেটে খুবই সাবলীল। ঝড় তুলতে পারেন টম ল্যাথাম, গ্লেন ফিলিপসরা। অন্যদিকে পেস বিভাগের দায়িত্বে লকি ফার্গুসন ও ম্যাট হেনরি। ভরসা রাখা যেতে পারে উইল ও’রুরকে উপর। তাছাড়া পাকিস্তানের মাটিতে সদ্য ত্রিদেশীয় সিরিজ জয় বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে তাদের।
দুর্বলতা: তারকা ক্রিকেটারদের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা ভোগাতে পারে নিউজিল্যান্ডকে। অধিনায়ক হিসেবে মিচেল স্যান্টনার যথেষ্ট পরীক্ষিত নন। স্পিন বিভাগের বড় দায়িত্বও তাঁর উপরেই। উপমহাদেশীয় উইকেটে মিচেল ব্রেসওয়েল ও রাচীন রবীন্দ্র কতটা কার্যকরী হবেন, সেটাও প্রশ্ন। ব্যাটিংয়ে লোয়ার অর্ডারের গভীরতার অভাব রয়েছে। নক-আউট পর্যায়ে কিউয়িদের পরিসংখ্যানও দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে।
এক্স ফ্যাক্টর: বলে-ব্যাটে কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারেন রাচীন রবীন্দ্র।
সম্ভাবনা: সাম্প্রতিক সময়ে নিউজিল্যান্ড যে ছন্দে রয়েছে, তাতে ফাইনাল পর্যন্ত ওঠা উচিত।