নির্বাচক মণ্ডলীতে বিশ্বজয়ী বোলার-প্রাক্তন স্পিনার, শুরুতেই ঠিক করবেন রোহিত-বিরাটের ভবিষ্যৎ!

নির্বাচক মণ্ডলীতে বিশ্বজয়ী বোলার-প্রাক্তন স্পিনার, শুরুতেই ঠিক করবেন রোহিত-বিরাটের ভবিষ্যৎ!

সিনেমা/বিনোদন/থিয়েটার
Spread the love


সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতীয় দলের নির্বাচক মণ্ডলীতে এবার যুক্ত হলেন বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার। রবিবার বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সভার পরেই জানা গিয়েছে, ২০০৭ সালের টি-২০ বিশ্বকাপজয়ী আর পি সিংকে নির্বাচক কমিটির সদস্য করা হয়েছে। ভারতীয় দলের প্রাক্তন স্পিনার প্রজ্ঞান ওঝাও নির্বাচক কমিটিতে থাকছেন। নতুন দায়িত্ব পেয়েই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে দুই নির্বাচককে। অজি সফরের দল নির্বাচন করতে হবে তাঁদের।

মাসখানেক আগে এশিয়া কাপের দল নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে উঠেছিল। বিশেষত শ্রেয়স আইয়ারের বাদ পড়া নিয়ে ক্ষুব্ধ আমজনতা থেকে সেলিব্রিটি সকলেই। এহেন পরিস্থিততে শোনা যায়, নির্বাচকমণ্ডলী থেকে ছেঁটে ফেলা হবে দুই নির্বাচককে। এই মর্মে আবেদনপত্র গ্রহণ করা শুরু করে বিসিসিআই। তবে ভারতীয় দলের প্রধান নির্বাচক পদে অজিত আগরকরের মেয়াদ বাড়ানো হয়। বোর্ড সূত্রে জানা যায়, আগরকরকে আরও এক বছর জাতীয় নির্বাচক পদে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি নির্বাচকপ্রধান থাকাকালীন একের পর এক বড় টুর্নামেন্টে সাফল্যে পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। সেটারই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে প্রাক্তন অলরাউন্ডারকে।

আগরকরের সঙ্গে প্যানেলে ছিলেন শিবশংকর দাস, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, অজয় রাত্রা এবং এস শরদ। আগরকর ছাড়া বাকি চারজনের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সভায় আলোচনা হয়। এঁদের মধ্যেই দু’জন বাদ পড়েছেন বোর্ডের সভায়। প্রাথমিকভাবে শোনা গিয়েছিল, সুব্রত মুখোপাধ্যায় এবং এস শরদকে ছেঁটে ফেলা হবে। সেটাই শেষ পর্যন্ত হয়েছে। তাঁরা যথাক্রমে মধ্যাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চলের নির্বাচক ছিলেন। তাঁদের পরিবর্তেই কমিটিতে এসেছেন দুই প্রাক্তন বোলার।

সূত্রের খবর, নির্বাচকের জন্য বিজ্ঞাপন দিলেও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা একেবারেই আগ্রহ দেখাননি। শীর্ষস্তরের প্রাক্তনীরা কেউই আবেদন করেননি। তাই খুব কম বিকল্পের মধ্যেই এই দুই বোলারকে বেছে নেওয়া হয়েছে নির্বাচক কমিটিতে। নতুন কমিটির প্রথম চ্যালেঞ্জ থাকবে অজি সফরের দল নির্বাচন। অক্টোবরের শেষদিকে অস্ট্রেলিয়ায় যাবে ভার‍তীয় দল। সেই দলে রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলিকে দেখা যেতে পারে। ওই দল বাছার ভার থাকবে নতুন কমিটির হাতে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *