‘গুডবাই ইন্ডিয়া’ পোস্টের পরই আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা, জীবনের মঞ্চেও বিদায় ব্রিটিশ যুগলের

‘গুডবাই ইন্ডিয়া’ পোস্টের পরই আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা, জীবনের মঞ্চেও বিদায় ব্রিটিশ যুগলের

জ্যোতিষ খবর/ASTRO
Spread the love


সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আহমেদাবাদে লন্ডনগামী বিমান দুর্ঘটনায় মর্মাহত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার। এই বিমানে প্রায় ৫৩ জন ব্রিটিশ নাগরিকও ছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই ব্রিটেনে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ও শোকের ছায়া নেমেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, “ওই বিমানে বহু ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন। বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার দৃশ্যগুলি ভয়াবহ।”

পাশাপাশি, তিনি বিমানে থাকা যাত্রীদের পরিবারের প্রতিও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁকে নিয়মিত আপডেট দিচ্ছে প্রশাসন। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন ব্রিটেনের পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ বিষয়ক সচিব ডেভিড ল্যামিও। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘ভারতের আমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার খবরে গভীরভাবে শোকাহত। ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি আমার সমবেদনা। ভারতের স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে ব্রিটেন। জরুরি ভিত্তিতে তথ্য প্রতিষ্ঠা করতে এবং সহায়তা প্রদানের জন্য।’

জেমি মিক তাঁর গুজরাট সফর শেষে দেশে ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় ভারতে তাঁর ‘মন ছুঁয়ে যাওয়া’ স্মৃতিগুলি পোস্ট করেছিলেন। লিখেছিলেন, ‘ভারতে শেষ রাত’। কিন্তু সেই রাত যে তাঁর জীবনেরও শেষ রাত হতে চলেছে, ভাবতেও পারেননি। বৃহস্পতিবারের দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে। প্লেনে ওঠার আগে শেষ ভিডিও পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘গুডবাই ইন্ডিয়া’।
কিছুক্ষণের মধ্যে জীবনকেই ‘গুডবাই ‘করে চলে গেলেন। ইতিমধ্যেই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সরকারি স্তরে সবরকম সাহায্য করা হচ্ছে। মৃত ব্রিটিশ নাগরিকদের দেহ দেশে ফেরানোর বিষয়ে তৎপরতা শুরু হয়েছে। এখানেই শেষ নয়।
এর পর কী কারণে দুর্ঘটনা, তা জানতে তদন্ত রিপোর্টও চাইতে পারে ব্রিটিশ সরকার। ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের উপর চাপ বাড়তে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, কোনওভাবেই এত বড় দুর্ঘটনার নেপথ্য রহস্য ও আসল কারণ ধামাচাপা দেওয়া সম্ভব হবে না।

লন্ডনভিত্তিক যোগব্যায়ামপ্রেমী জেমি মিক তাঁর গুজরাট সফর শেষে দেশে ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় ভারতে তাঁর ‘মন ছুঁয়ে যাওয়া’ স্মৃতিগুলি পোস্ট করেছিলেন। লিখেছিলেন, ‘ভারতে শেষ রাত’। কিন্তু সেই রাত যে তাঁর জীবনেরও শেষ রাত হতে চলেছে, ভাবতেও পারেননি। বৃহস্পতিবারের দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে। প্লেনে ওঠার আগে শেষ ভিডিও পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘গুডবাই ইন্ডিয়া’। কিছুক্ষণের মধ্যে জীবনকেই ‘গুডবাই ‘করে চলে গেলেন। ইতিমধ্যেই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সরকারি স্তরে সবরকম সাহায্য করা হচ্ছে। মৃত ব্রিটিশ নাগরিকদের দেহ দেশে ফেরানোর বিষয়ে তৎপরতা শুরু হয়েছে। এখানেই শেষ নয়। এরপর কী কারণে দুর্ঘটনা, তা জানতে তদন্ত রিপোর্টও চাইতে পারে ব্রিটিশ সরকার। ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের উপর চাপ বাড়তে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কারণ, কোনওভাবেই এত বড় দুর্ঘটনার নেপথ্য রহস্য ও আসল কারণ ধামাচাপা দেওয়া সম্ভব হবে না।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *