ইংরেজ বধে গাভাসকরের কণ্ঠে ‘মেরে দেশ কি ধরতি’, ওয়ার্কলোড নিয়েও সাফ কথা, ‘জওয়ানরা তো…’

ইংরেজ বধে গাভাসকরের কণ্ঠে ‘মেরে দেশ কি ধরতি’, ওয়ার্কলোড নিয়েও সাফ কথা, ‘জওয়ানরা তো…’

জ্যোতিষ খবর/ASTRO
Spread the love


সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: তিনি যেন ভারতীয় ক্রিকেটের অভিভাবক। কিংবদন্তির তকমা ভুলে কখনও তিনি শুধুই টিম ইন্ডিয়ার ভক্ত। আবার ভুলত্রুটিতে কঠোর সমালোচক। তিনি সুনীল গাভাসকর। ওভালে ভারত জেতার পর যেমন তিনি গেয়ে উঠলেন, ‘মেরে দেশ কি ধরতি’। আবার ওয়ার্কলোড নিয়েও তোপ দাগলেন সানি।

এক এক করে বলা যাক। ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে ধারাভাষ্য দিয়েছেন গাভাসকর। ওভালে ম্যাচের পর সব ধারাভাষ্যকারদের নিয়ে নেমে পড়লেন মাঠে। পাশে চেতেশ্বর পূজারা। সানি গান ধরলেন, ‘মেরে দেশ কি ধরতি…’। সত্যিই তো, এই দেশ জন্ম দিয়েছে গাভাসকর, শচীন তেণ্ডুলকর, বিরাট কোহলিদের মতো ‘হিরে-মতি’দের। সেই ধারা বজায় রাখছেন শুভমান গিলরা। তাঁর নেতৃত্বে ইংল্যান্ডের মাটিতে পিছিয়ে থেকেও অবিশ্বাস্য ড্র। তার উপর এটা তো আবার স্বাধীনতার মাস। বাউন্ডারির ধারে গানের সঙ্গে নাচের ছন্দেও পা মেলালেন তিনি।

তবে কড়া অভিভাবকের ভূমিকা নিতেও পিছপা নন গাভাসকর। সদ্য সমাপ্ত সিরিজে বারবার ঘুরেফিরে এসেছে ওয়ার্কলোডের কথা। তবে সেটা মূলত জশপ্রীত বুমরাহকে নিয়েই। যদিও কারও নাম না করে গাভাসকরের স্পষ্ট কথা, “যদি তুমি সর্বক্ষণ ওয়ার্কলোড নিয়ে কথা বলো, তাহলে কখনই সেরা প্লেয়ার হতে পারবে না। হ্যালো, তুমি দেশের জন্য খেলছে। আর যখন দেশের হয়ে খেলবে, তখন কোথায় চোট, কোথায় আঘাত, এসব ভুলে নামবে।”

তাঁর সংযোজন, “তোমার কি মনে হয়, দেশের জওয়ানরা অভিযোগ করেন? যখন তাঁদের প্রবল শীতের মধ্যে কাজ করতে হয়। তাঁরা দেশের জন্য জীবন দিতে পর্যন্ত তৈরি থাকেন। তোমাকেও দেশের জন্য সেরাটা দিতে হবে। ঋষভ পন্থ কী শেখাল? ভাঙা পা নিয়ে ও ব্যাট করতে নেমেছে। এরকম মানসিকতাই দলে দরকার। পাঁচ টেস্ট খেলা সিরাজকে দেখো। টানা বল করে গিয়েছে। দেশের হয়ে খেলাটা গর্বের, সৌভাগ্যের। সেটাকে হালকাভাবে নিও না।”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ






Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *